The 5-Second Trick For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

ব্যবস্থাপনা: ডাইম্যাক্রন/বেনিক্রন ১০০ এস সি ডব্লিউ ১০ মি.

কাটা, ছালউঠা, কীটদ্রষ্ট ও রোগাক্রান্ত আলু বেছে বের করে নিয়ে ভালো আলু সংরক্ষণ করতে হবে৷ তা হলে সঙ্গত কারণেই আলু দীর্ঘদিন ভালো অবস্থায় সংরক্ষিত থাকবে৷

আলু চাষে একর প্রতি ইউরিয়া ১১২ কেজি, টিএসপি ৭৫ কেজি, এমওপি ১১২ কেজি, জিপসাম ৪০ কেজি, জিংক সালফেট ৫ কেজি এবং বোরণ সার ৪ কেজি ব্যবহার করতে হয়। অর্ধেক ইউরিয়া, অর্ধেক এমওপি ও সম্পূর্ণ টিএসপি এক সাথে মিশিয়ে বীজ আলু বপনের পাশে সারের নালায় দিতে হয়। বাকি সার রোপণের ৩৫ থেকে ৪০ দিনের মধ্যে উপরি প্রয়োগ করতে হয়। আর জিপসাম, জিংক সালফেট এবং বোরণ সার শেষ চাষের সময় ছিটিয়ে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে হয়। যেসব অঞ্চলের মাটিতে ম্যাগনেশিয়ামের ঘাটতি আছে সেসব অঞ্চলে ম্যাগনেশিয়াম সার শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করতে হয়।

আলু বাড়ানোর পদ্ধতিটি বপনের আগে আপনার জানা উচিত এমন একটি জিনিস

৫ থেকে ২ টন বীজ আলুর প্রয়োজন (একরে ৬০০-৮০০ কেজি)।

দ্বিতীয় পদ্ধতিতে সারির মাটি না খুড়ে অর্থাৎ নালা না করে সারির দাগ বরাবর বীজ নির্দিষ্ট ব্যবধানে বপন করার পর দুই সারির মধ্যবর্তী জায়গা হতে মাটি টেনে উঁচু করে বীজ ঢেকে দেওয়া হয়৷

গাছ মাঝারি ধরনের, কান্ড শক্ত, খাড়া ও বেগুনী। পাতা মাঝারি ও গাঢ় সবুজ। আলু ডিম্বাকার ও মাঝারি  ধরনের, ত্বক মসৃণ ও উজ্জল  লাল read more বর্ণের। শাঁস হালকা হলুদ বর্ণের। জীবনকাল ৯০-৯৫ দিন।  জাতটি সারা দেশেই চাষ করা যায়। আলু আঠালো ও খেতে সুস্বাদু

৪৷ জমিতে হেক্টরপ্রতি ১২০ কেজি জিপসাম সার প্রয়োগ করতে হবে৷

• তোলার সময় সাবধানে আলু তুলতে হবে যাতে কোদাল বা লাঙলের আঘাতে আলু কেটে বা থেঁতলে না যায়। থেঁতলানো আলু সংরক্ষণ করার সময় পচে যায়।

ব্যবস্থাপনা: রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। কীটনাশক (এজেড্রিন, নোভাক্রন, মেনোড্রিন ইত্যাদি) ২ মিলি অথবা ১ মিলি ডাইমেক্রন প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ৭-১০ দিন পর পর জমিতে সেপ্র করতে হবে। আক্রান্ত গাছ টিউবারসহ তুলে ফেলতে হবে।

আলু গোল-ডিম্বাকার, ত্বক মসৃণ ও হালকা হলুদে, শাঁস ফ্যাকাশে হলদে, চোখ কিছুটা গভীর। জাতটি  মড়ক ও অন্যান্য ভাইরাস রোগ প্রতিরোধী। সারা দেশেই চাষাবাদ করা যায়। চাষির নিজের উৎপাদিত দ্বিতীয় বছরের কন্দ পরবর্র্তী বছরের বীজ হিসেবে ব্যবহার করা যায়।  জীবনকাল ১০০-১০৫ দিন।

এগ্রোবাংলা হোম » কৃষি তথ্য » আলু চাষাবাদ » আলু চাষে করণীয়

বীজ কাটার সময় ধারালো ছুড়ি দিয়ে লম্বালম্বি কাটতে হবে।

শেষোক্ত পদ্ধতিটিই বিজ্ঞানসম্মত, কেননা এতে জমির রস অধিক দিন বজায় থাকে এবং সারির মাটি আলগা থাকে বলে আলুর কন্দ বৃদ্ধিতে কোনো বাধার সৃষ্টি হয় না৷ অন্য দিকে প্রথমোক্ত পদ্ধতিতে নালার মাটি চাপ খাওয়া থাকে বলে স্কন্দের বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হয়৷ ফলে কন্দ অর্থাৎ আলুর আকার ছোট থেকে যায়৷

1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15

Comments on “The 5-Second Trick For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,”

Leave a Reply

Gravatar